শ্রীলঙ্কার বাংলাদেশ সফরে কীভাবে বাজি ধরবেন - একটি ব্যাপক নির্দেশিকা

মাসব্যাপী সফরটি সিলেটে একটি রোমাঞ্চকর টি-টোয়েন্টি সিরিজ দিয়ে শুরু হয়েছিল যেটি সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল যখন শ্রীলঙ্কা তৃতীয় টি-টোয়েন্টি জিতে 174 রান করে এবং সিরিজ 2-1 ব্যবধানে জিতেছিল। 13-18 মার্চের মধ্যে তিনটি ওয়ানডে ম্যাচের জন্য ক্যারাভান এখন চট্টগ্রামে চলে যাবে এবং আমরা সিলেট এবং চট্টগ্রামে দুটি টেস্ট, একটি করে সফর শেষ করার আগে।

1. সফরের মাল্টি-ফরম্যাট প্রকৃতি সমস্ত ভিনটেজের ক্রিকেট ভক্তদের জন্য সিরিজে বাজি ধরার একটি দুর্দান্ত সুযোগ উপস্থাপন করে।

2. মূল কারণগুলির মধ্যে এমন পরিস্থিতি অন্তর্ভুক্ত যেখানে গেমগুলি খেলা হয়৷ শিশিরের সৌজন্যে শীত কমে যাওয়ায় অনেক সময় গভীর রাতে ম্যাচের পেছনের দিকে বল দখল করা দলগুলোর জন্য কঠিন হয়ে পড়ে। এটি টসকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ করে তুলতে পারে, বিশেষ করে ওডিআইয়ের জন্য। এটি তাড়া করা দলকে একটি স্বতন্ত্র সুবিধা দেয় কারণ স্পিনাররা ভেজা বলে বোলিং করতে লড়াই করবে। এর ফলে, তাদের স্কোর পুনরুদ্ধার করার জন্য এবং 30-40 রান সমতুল্য করার লক্ষ্যে প্রথমে ব্যাট করা দলের উপর দায়িত্ব পড়ে।

3. অন্য বড় ফ্যাক্টর হল পিচ, যা বোলিং আক্রমণের গঠনের উপর প্রভাব ফেলবে। শুষ্ক পৃষ্ঠে, বিশেষ করে টেস্টে, বাংলাদেশ তাদের শুরুর একাদশে কমপক্ষে তিনজন স্পিনার ফিল্ড করে।

4. বাজি ধরার সময়, একটি লাইসেন্সপ্রাপ্ত ক্রীড়া বই বেছে নিয়ে সমস্ত আইনি বাধ্যবাধকতা অনুসরণ করুন৷ জিনিসগুলি হাতের বাইরে চলে গেলে আপনার অর্থ রক্ষা করার জন্য আপনি বাজি ধরার সীমা নির্ধারণ করেছেন তা নিশ্চিত করুন৷ নিরাপদে খেলুন, দায়িত্বের সাথে খেলুন।

চোখের অসুস্থতার কারণে সাকিব আল হাসানের অনুপস্থিতিতে বাংলাদেশ অল ফরম্যাটের অধিনায়কত্ব নাজমুল হোসেন শান্তর হাতে তুলে দেয়। শ্রীলঙ্কা তাদের মনোনীত অধিনায়ক, ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গাকে মিস করে, যাকে আইসিসি নিষেধাজ্ঞার জন্য প্রথম দুটি ম্যাচ মিস করতে হয়েছিল। গত মাসে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোম সিরিজের সময় একজন ম্যাচ কর্মকর্তার প্রকাশ্যে সমালোচনা করার জন্য হাসরাঙ্গাকে নিষিদ্ধ করা হয়েছিল, যা আইসিসির আচরণবিধির স্পষ্ট লঙ্ঘন ছিল।

ডিসেম্বরে নিউজিল্যান্ডে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ টাই করে সিরিজে এসে বাংলাদেশের দুর্দান্ত রান ছিল। এর আগে ঘরের মাটিতে আফগানিস্তান, আয়ারল্যান্ড ও ইংল্যান্ডকে হারিয়েছে তারা। তারপর, তাদের একটি দীর্ঘ Bangladesh Premier League মৌসুম ছিল যা টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপকে মাথায় রেখে বেশ কয়েকজন খেলোয়াড়কে দলে জায়গা পেতে সাহায্য করেছিল।

206 র রক্ষণে চূড়ান্ত ওভারে 12 রান করার পর শ্রীলঙ্কা সিরিজের প্রথম দিকে এগিয়ে যায়। ম্যাচটি শেষ বলে নেমে আসে, তাসকিন আহমেদের টাই করার জন্য একটি চার এবং জয়ের জন্য ছয়টি প্রয়োজন ছিল; শ্রীলঙ্কার প্রাক্তন অধিনায়ক দাসুন শানাকা চাপের মধ্যে তার সংযম বজায় রাখার কারণে তিনি সংযোগ করতে পারেননি। কুসল মেন্ডিস এবং সাদিরা সামারাউইক্রমার অর্ধশতকের জন্য শ্রীলঙ্কা একটি ভয়ঙ্কর স্কোর পোস্ট করেছিল, যেখানে চরিথ আসালাঙ্কা 21 বলে অপরাজিত 44 রানে ছয়টি ছক্কা মেরে শেষ স্পর্শ করেছিলেন।

শান্ত দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে একটি চমকপ্রদ অর্ধশতকের সাহায্যে বাংলাদেশকে সিরিজ সমতায় আনতে সাহায্য করেছিল যা তাদের আট উইকেট বাকি রেখে 166 রান তাড়া করতে সাহায্য করেছিল। মিডল অর্ডার ভেস্তে যাওয়ার পর অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউস এবং দাসুন শ্যাঙ্কের হাফ সেঞ্চুরির সৌজন্যে শ্রীলঙ্কা পোস্ট করেছে তারা যা করেছে।

সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচে ফাস্ট বোলার নুয়ান থুসারার মধ্যে নতুন তারকা খুঁজে পেয়েছে শ্রীলঙ্কা। তার পাঁচটি, যার মধ্যে একটি হ্যাটট্রিক ছিল, 174 রক্ষণে সহায়তা করেছিল। শ্রীলঙ্কার হয়ে অন্য বড় তারকা ছিলেন কুসল মেন্ডিস, যিনি 55 বলে 86 রান করেছিলেন। বাংলাদেশেরও কিছু ইতিবাচক দিক ছিল, বিশেষ করে লেগ স্পিনার রিশাদ হোসেন, যিনি প্রথমে বল হাতে 53 রানে 2 তুলে নেন এবং তারপর 8 নম্বরে 30 বলে 53 রান করেন। অন্যান্য ব্যাটারদের কাছ থেকে কিছুটা বেশি সমর্থন পেয়ে, বাংলাদেশ হয়তো সিরিজ জয়ের চেঁচামেচিতে ছিল।

আমরা কন্ডিশন এবং পিচগুলোকে বিশাল ফ্যাক্টর হিসেবে স্পর্শ করেছি। আরেকটা দিক বিবেচনা করতে হবে তা হল ODI সিরিজে যাওয়ার সময় সাম্প্রতিক ফর্ম। ফেব্রুয়ারিতে ঘরের মাঠে ODI সিরিজে আফগানিস্তানকে ৩-০ ব্যবধানে হারিয়েছিল শ্রীলঙ্কা। তুলনামূলকভাবে, নিউজিল্যান্ডে বাংলাদেশের একটি কঠিন চ্যালেঞ্জ দূরে ছিল, যেখানে তারা ২-০ ব্যবধানে ঘাটতি থেকে বাউন্স ব্যাক করার চরিত্র দেখিয়েছিল, সিরিজটি ২-১ ব্যবধানে শেষ করে শেষ ODI । নিউজিল্যান্ডকে বোল্ড করে 98 রানে আউট করে, বাংলাদেশ আট জয়ের সান্ত্বনা জয়ের পথে।

খেলোয়াড়ের প্রাপ্যতা আরেকটি কারণ। আফগানিস্তানের বিপক্ষে সেই সিরিজে প্রধান উইকেট শিকারী মাথিশা পাথিরানা হ্যামস্ট্রিং ইনজুরির কারণে ওয়ানডে মিস করতে পারেন। এতে শ্রীলঙ্কার পেস আক্রমণ অনেকটাই দুর্বল হয়ে পড়ে। তারা আশা করবে থুশারা প্রয়োজনে লাইক-ফর-লাইক রিপ্লেসমেন্ট হিসেবে আসতে পারবে।

বিপিএলের অসামান্য মৌসুমে বাংলাদেশের দলে বেশ কয়েকজন খেলোয়াড় রয়েছে। তৌহিদ হৃদয় এবং লিটন দাস রান চার্টে যথাক্রমে 462 এবং 391 রান করে দ্বিতীয় এবং তৃতীয় ছিলেন। ফরম্যাট ভিন্ন হলেও, তারা শীর্ষ ফর্মে থাকা বাংলাদেশের জন্য ভালো ইঙ্গিত দেয় যারা ঘরের মাঠে ফেভারিট হিসেবে মাঠে নামে।

ফরম্যাটগুলির প্রকৃতি - ওডিআই এবং টেস্ট বাকি - বিভিন্ন ধরনের বাজি এবং বাজির বিভিন্ন সংমিশ্রণের অনুমতি দেয়। এখানে, আমরা চেষ্টা করি এবং আপনি বাজি ধরতে পারেন সেগুলির কয়েকটি তালিকাভুক্ত করুন।

নাম অনুসারে, এর মধ্যে কেবল একজন ম্যাচ উইনার বাছাই করা জড়িত। এর অন্যান্য বৈচিত্রের মধ্যে টস বিজয়ী, যে দল সর্বাধিক ছক্কা মেরেছে, যে দল সর্বাধিক ডট বল খেলে, সর্বাধিক একক হিট ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত করতে পারে। পিচের ফ্যাক্টর, দলের ফর্ম, খেলোয়াড়ের প্রাপ্যতা এবং বিজয়ী বাছাই করার সময় ইনজুরি।

প্রতিটি পাশের প্রথম তিনজনের এই তালিকায় শীর্ষে থাকার আরও ভাল সুযোগ থাকতে পারে। যাইহোক, বিবেচনা করুন তাদের মধ্যে কোনটি লাইনআপে নিশ্চিত স্টার্টার এবং যাদের স্থানগুলি সন্দেহের মধ্যে রয়েছে তাদের ক্ষেত্রেও ফ্যাক্টর।

এর সহজ অর্থ হল একটি নির্দিষ্ট দল একটি ইনিংসে রানের একটি পরিসরে বাজি ধরা। অথবা আপনি পাওয়ার প্লেতে একটি দলের স্কোর দেখতে পারেন, অথবা আপনি যদি ডেটা চালিত হন তবে ডেথ ওভারে।

এটি বেশ কয়েকটি শীর্ষ ক্রীড়া বইয়ের জন্য একটি খুব জনপ্রিয় পান্ট, যেখানে সেরা অর্থনীতির হার সহ বোলার, সেরা স্ট্রাইক রেট সহ ব্যাটার, সর্বাধিক ডট বল সহ বোলার, সর্বাধিক বাউন্ডারি সহ ব্যাটার ইত্যাদির ভবিষ্যদ্বাণী করা হয়। এটি একটি নির্দিষ্ট ম্যাচে আপনার সম্পৃক্ততা লক করার একটি মজার উপায়।

প্রায়শই একটি সেশনে ম্যাচ জিতে বা হারানো যায়। যে দল পুরো এক দিন আধিপত্য বিস্তার করার পর একটি সেশনে সাত উইকেট হারায় তারা টেস্ট হারতে পারে। টেস্ট ক্রিকেটের অনিশ্চয়তা এমনই। কে সবচেয়ে বেশি মিনিট ব্যাট করেছে? প্রদত্ত সেশনে কে কী স্ট্রাইক রেটে স্কোর করেছে? টেস্ট যত এগিয়ে যাচ্ছে, উপমহাদেশের মতো পরিস্থিতিতে স্পিনাররা ক্রমশই হুমকি হয়ে উঠছে। তাহলে কোন স্পিনার একটি নির্দিষ্ট প্যাসেজে সবচেয়ে বেশি উইকেট নিয়েছেন? এই সবগুলি স্পষ্টতই বাজি ধরার এবং একটি গেম অনুসরণ করার আকর্ষক উপায়, তবে সঠিক কল করার জন্য আপনাকে উপলব্ধ ডেটা এবং অতীত ইতিহাসের মাধ্যমে কৌশলটি বিচ্ছিন্ন করতে সক্ষম হতে হবে।

নিশ্চিত করুন যে আপনি কখনই ওভারবোর্ডে যাবেন না এবং এটি করার সর্বোত্তম উপায় হল ব্যক্তিগত বাজির সীমা নির্ধারণ করা। এইভাবে, আপনার অভিজ্ঞতা উপভোগ্য এবং নিরাপদ হতে পারে। একটি সামান্য ভুল প্রায়শই একটি চেইন প্রতিক্রিয়ার দিকে পরিচালিত করে এবং এটি আপনার বাজি ধরার অভিজ্ঞতা নষ্ট করতে পারে। এছাড়াও, নিশ্চিত করুন যে আপনি সমস্ত বাজির জন্য আপনার অঞ্চলে একটি লাইসেন্সপ্রাপ্ত অপারেটর বেছে নিয়েছেন৷